পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সংক্ষিপ্ত জীবনী।

ছবি
এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সংক্ষিপ্ত জীবনী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন কুমিল্লা-০৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসন থেকে চতুর্থ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মো. তাজুল ইসলাম। তার সততা ও নিষ্ঠার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মনোনিত করেছেন। সোমবার গণভবনে তিনি শপথ গ্রহন করবেন। সংক্ষিপ্ত জীবনী ও রাজনৈতিক পথচলা জুলফিকার আলী ও আনোয়ারা বেগম দম্পতির ৩ ছেলে ও ৪ মেয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ছাত্রজীবন শুরু হয় গ্রামের পোমগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। মাধ্যমিক পরীক্ষা দেন পোমগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে। উচ্চ মাধ্যমিক লাকসাম নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ এবং অনার্স-মাস্টার্স চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (ব্যবস্থাপনা বিভাগ) থেকে। শিক্ষার বিস্তারে তার অবদান অনেক। তিনি নিজ এলাকায় অসংখ্য স্কুল কলেজ তৈরি করেছেন। তার বাবার নামে একটি কারিগরি স্কুল তৈরি করেছেন। তিনি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটর হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন। বৈবাহিক জীবন সহধর্মীনি ফৌজিয়া ইসলাম। বিব

স্বধীনতার ৪৭ বছর পর প্রথম মন্ত্রী পেল লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসী আনন্দঘন এলাকা বাসী

ছবি
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে প্রথমবার মন্ত্রী পাওয়ায় এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে খুশীর অন্ত নেই। স্বাধীনতার পূর্বেও এই আসনে কোনো মন্ত্রী ছিল না। এই আসনে জাতীয় সংসদ সদস্য মো. তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার খবরে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার সর্বত্র চলছে আনন্দ উল্লাস। এলাকায় একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী পাওয়ায় এখানের দলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতাসহ অভিনন্দন জানান।আজ রবিবার সন্ধ্যায় বর্তমান সরকারের নবগঠিত মন্ত্রী পরিষদে মো. তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হওয়ার খবরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আনন্দে মেতে উঠেন। এ সময় একজন আরেকজনকে মিষ্টি খাইয়ে দেন। স্থানীয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়সহ লাকসাম পৌর শহরে চলে মিষ্টি বিতরণের হিড়িক। ১৯৯৬ সালে কুমিল্লা-৯ আসনে মো. তাজুল ইসলাম প্রথমবার আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি ২০০৮, ২০১৪ এবং সর্বশেষ ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা ততৃীয়বার বিজয়ী হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন। গত সংসদেও তিনি বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খ

আজ থেকে ধর্ষিতা নারী মানে বাংলাদেশ! ~ মু. নুরুল করিম মাসুম.

ছবি
আজ থেকে ধর্ষিতা নারী মানে বাংলাদেশ! ~ মু. নুরুল করিম মাসুম. সারা বিশ্বের বিখ্যাত দেশ গুলো যখন, ধর্ষকের কবলে। তখন দক্ষিন এশিয়ার একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব  রাষ্ট্র বাংলাদেশ নামের একটি রাষ্ট্র ও তার জন্ম লগ্ন থেকেই ধর্ষেকের কবলে! হয়তো যুগ যুগ ধরে ধরে ধর্ষকের কবলে থাকবে। আর না হয়তো রাষ্ট্র প্রধানের কুরআন সুন্নাহর আইন অনুসারী কিংবা মনগড়া আইন অনুসারে ধর্ষকের শাস্তি সর্বচ্চো 'মৃত্যুদন্ড'  এই আইন ও পাশ হবে। কিন্তুু টাকানীতি কিংবা স্বার্থনীতির কাছে এসব আইন খুব সহজে বিক্রি হয়ে যাবে। দিন শেষে মায়ের জাত গুলো ধর্ষিতা হয়ে মরে যাবে। হয়তবা বেঁচে থেকেও মরে যাবে। কিন্তুু ধর্ষক গুলো, আবার ধর্ষনে মেতে উঠবে। এই সময় কবে কখন পাল্টাবে।সে খবর কে রাখে। আজকালের ধর্ষক গুলা,তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের লম্পট গুলোকেও হার মানায়। যদি চিকিৎকার করে বলি, ভালো থাকিস ধর্ষিতার বাংলাদেশ ধর্ষকরে উৎসাহ দিয়া! তবুও লাভ হবে না। যদি পৃষ্টার পর পৃষ্টা লিখি তবুও লাভ হবে না। আবার যদি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের রেসকোর্স ময়দানের, রাজনীতির কবি- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতোও বিপরীত ধারায় ভাষণ দেওয়া হয়, তবুও ধর্ষকের ধর্ষণ নীত

আজকে 'র দিনটা যেনো বিপদ নয়, মহা বিপদ সংকেত।| Shuvo

ছবি
আপনাদের দোয়া আজকে আমি একটি নতুন জীবন ফিরে পেয়েছি। আল্লাহ'র দরবার থাকে। নতুন বছরে'র ২য় দিন আজ তেমনটা ভালো যায় নাই দুর্ঘটনা প্রবণ সকাল থেকে বিকাল বিপদের মাঝে পার। আজকে 'র দিনটা যেনো বিপদ নয়, মহা বিপদ সংকেত। সকাল শুরু থেকে সব কাজে বাধাগ্রস্ত। সকালে বাসা থেকে বাহির হওয়ার কিছুক্ষণ পরে এক পাগলে এর পাল্লায় পড়তে হয়। ঢিল চুড়ে মারে পড়ে আমার গায় তখন সময় সকাল ৯:৩০ এর মত এর পর সেখান থেকে আবার বাসায় ফিরে যাই। বিকালে বাসা থেকে গুলশান নিকেতন  অফিস'র দিকে যাচ্ছি তখন রাস্তা পারাপর হওয়ার সময় আমি দুর্ঘটনা প্রবণ শিকার হয়ছি। তারপর জানি না হয়তো  কারো দোয়া হয়তো বেচেঁ গিয়েছিলাম আল্লাহ রহমতে আপনাদের দোয়া  বড় একটা বিপদ এর হাত  থেকে আল্লাহ আমাকে রক্ষা করছে আপনাদের দোয়ার বরকতে ।  এমন অবস্থা  রোড এর মাঝ খানে এক পা সামনে দিলে ও  পিছে নিলে ও দুর্ঘটনা প্রবণ শিকার এমন অবস্থা  আমি দিশাহারা। আল্লাহ রহমতে বিপদ কেটে গেছে। জানি না বছর এর  শুরুতে  কি হচ্ছে আমার সাথে। সবাই কাছে দোয়াপ্রার্থী আমার জন্য দোয়া করবেন।

নতুন বছরে'র শুভেচ্ছা ২০১৯ |Shuvo

ছবি
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। নতুন বছরে'র শুভেচ্ছা অভিনন্দন ২০১৯ আসসালামু আলাইকুম। আমাদের সকলের জীবন থেকে শেষ হয়ে গেল আরো একটি বছর এবং শুরু হলো নতুন একটি বছরের যাত্রা। নতুন বছরের প্রথম সকালেই এই ব্লগের সকল সম্মানীত ব্লগার এবং পাঠকদের জানাচ্ছি ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা। ২০১৮ বছরটা হয়ত কারো কাছে ছিল খুবই আনন্দের আবার অন্যদিকে কারো কাছে হয়ত ছিল খুবই কস্টের।সত্যিকার অর্থেই আমাদের সকলের জীবন আনন্দ এবং কস্ট এই দুটো রশিতে বাঁধা! কোন কারণ বা উপলক্ষ আমাদের জন্য নিয়ে আসে অনাবিল আনন্দ আবার অনেক উপলক্ষ আমাদের কস্টের কারণ হয়ে দাড়ায়। একটি বছরে ৩৬৫ টা দিন।এই ৩৬৫ টা দিনই যে আমাদের সকলের এক রকম কেটেছে এটা বললে ভুল হবে।হয়ত এই ৩৬৫ দিনের কোন দিন আমরা থেকেছি অনেক আনন্দে আবার অনেক দিন থাকতে হয়েছে খুবই কস্টের মাঝে।এখন গড় বিবেচনায় সুখ দুঃখের দাঁড়িপাল্লা হয়ত কারো দিকে সুখের দিকটাকে ভারি করবে আবার কারো দিকে দুঃখের দিকটাকে। আসলে সময়ের সাথে সাথে যা একবার চলে যায় সেটা নিয়ে হাজার চেস্টায়ও কখনো ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।তাই পুরাতন বছরে আমাদের মাঝে কি হয়েছে সেটা না ভেবে নতুন বছরে কি হতে পারে সেট