পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পৃথিবীতে প্রতিটা মূহুর্তে, কেউ না কেউ, কারো না কারো জন্য অপেক্ষা করে...!

ছবি
পৃথিবীতে প্রতিটা মূহুর্তে, কেউ না কেউ, কারো না কারো জন্য অপেক্ষা করে...! কেউ বৃষ্টির জন্য...! কেউ খাবারের জন্য...! কেউ প্রিয় মানুষটার জন্য...! কেউ ছোট্টএকটা মেসেজের জন্য, কিংবা কারো একটা ফোন কলের জন্য অথবা এক মূহুর্তের জন্য কারো কন্ঠ শোনার জন্য...!! সব অপেক্ষার শেষটা মধুর হয় না...! কখনো কখনো বৃষ্টি নামে...! কখনো কখনো মেঘগুলো ভীষণ ধোঁকা দিয়ে যায়...! বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে...! পশ্চিমের আকাশে সূর্যটা টুপ করে ডুবে যায়...! কেউ কেউ তখনো আকাশের দিকে তাকিয়ে অপেক্ষা করে...! হয়তো আসবে - এই আশায়...! এক সময় মাথার ওপরে একটা বিশাল চাঁদ ওঠে...! চাঁদের রূপালি আলো ঐ মানুষটার মুখের উপর এসে পড়ে...! ক্লান্ত মানুষটা অপেক্ষা করতে করতে তখন ঘুমিয়ে পড়েছে...! তার অপেক্ষা কিন্তু শেষ হয় নি...! এবার সে চোখ বুজে অপেক্ষা করছে...! হয়তো সে স্বপ্নে আসবে। কিন্তু সে বড় নিষ্ঠুর স্বপ্নেও আসে না।

মানুষের জীবনধারার সাথে বৃক্ষের জীবনধারার বড্ড বেশী সাদৃশ্য। চর্মচক্ষুকে বড় না ভেবে ।

ছবি
মানুষের জীবনধারার সাথে বৃক্ষের জীবনধারার বড্ড বেশী সাদৃশ্য। চর্মচক্ষুকে বড় না ভেবে কল্পনা আর অনুভূতির চোখকে বড় করে তুললে জীবনের তাৎপর্যটা আমরা খুব সহজেই অনুধাবন করতে পারি। বৃক্ষের জীবনের গতি ও বিকাশকে উপলব্ধি করা দরকার নইলে আমাদের জীবনের সার্থকতা আর পরিপূর্ণতার ছবি চোখের সামনে ফুটিয়ে তোলা সম্ভব নয়। মাটির রস টেনে নিজেকে মোটাতাজা করাতেই বৃক্ষের কাজের পরিসমাপ্তি নয়, তাকে ফুল ফোটাতে হয়, ফল ধরাতে হয়। নইলে তার জীবন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। মানুষের ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটাই। প্রতিটা দিন লড়াই করে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার মানেই বেঁচে থাকা নয়। জীবনকে বৃক্ষের মতো ফলে ফুলে সাজানো দরকার কিছু উপলব্ধি আর কিছু ভাল কাজের দ্বারা যা আমাদেরকে বাঁচিয়ে রাখে অন্তত কাল। কখনো কখনো প্রবল ঝড় হয়, ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক বৃক্ষ। কিন্তু তা ক্ষনিক সময়ের জন্য। অবশেষে ঝড় থেমে যায় আর প্রশান্তির প্রতিকরুপে কাজ করে সেই বৃক্ষগুলোই। আমাদের ক্ষেত্রেও তাই। ঝড় তো আসবেই আর এটাই প্রকৃতির নিয়ম। সেই ঝড়ে ভেঙে না পরে একটু নিজের প্রাপ্তিগুলোর মহিমা নিয়ে বেঁচে

বিশ্ব ভ্রমান্ড অস্ত যায় না তোমার আমার ইশারায় শ্রেষ্টত্ব নিয়ে বাজী ধরো নগণ্য অস্হিত্ব নীল নয়

ছবি
বিশ্ব ভ্রমান্ড অস্ত যায় না তোমার আমার ইশারায় শ্রেষ্টত্ব নিয়ে বাজী ধরো নগণ্য অস্হিত্ব নীল নয় জ্ঞান আর বুদ্ধির অহমিকায় ভুলে গেছ অবকাশ ক্ষমতার ভোগের লিপ্সায় পাহারসম সহবাস আমি নিজেকে দেই সস্থি তোমার জন্যে শান্তি বিশ্ব জগতে ক্ষীয় অবকাশ, আমি নিজেকে দেই সস্থি তোমার জন্যে শান্তি বিশ্ব জগতে ক্ষীয় অবকাশ । প্রশ্ন নেই, উত্তর নেই! আর আমার অহকাশ স্থূবিরতায় অবকাশ কর্মযোগ্যে বিশাল প্রতিভা কোন মৃত্তিকায় তৈরি আমি কেউ তা বোঝেনা ব্যাপ্তি আমার ঊর্ধ্ব গগণে মেঘের সাথে শয়নে জ্ঞান আর বুদ্ধির অহমিকায় ভুলে গেছ অবকাশ ক্ষমতার ভোগের লিপ্সায় পাহারসম সহবাস আমি নিজেকে দেই সস্থি তোমার জন্যে শান্তি বিশ্ব জগতে ক্ষীয় অবকাশ, আমি নিজেকে দেই সস্থি তোমার জন্যে শান্তি বিশ্ব জগতে ক্ষীয় অবকাশ, আমি নিজেকে দেই সস্থি তোমার জন্যে শান্তি বিশ্ব জগতে ক্ষীয় অবকাশ, আমি নিজেকে দেই সস্থি তোমার জন্যে শান্তি বিশ্ব জগতে ক্ষীয় অবকাশ ।

Style is much more interesting than fashion.

ছবি
Style is much more interesting than fashion.

অভিমানী দুচোখ , কতদিন তোমায় দেখে না , অস্থির আবরনে পুড়ে যায় ,তবু একা । অভিমানী এ মন ।

ছবি
অভিমানী দুচোখ , কতদিন তোমায় দেখে না , অস্থির আবরনে পুড়ে যায় ,তবু একা । অভিমানী এ মন , তোমার স্মৃতিতে আজো কাতর , ব্যস্ত আমি ভুলে যাচ্ছি দেখো তোমায় । অভিমান আমার , কখনো অন্ধকার ঘরে একা , অশ্রুসজল এ চোখে যে প্রেম , তা তোমার কখনো হবে না । অভিমান আমার, কখনো বালিশে চাপা এ দীর্ঘ রাত , ধুম্রজালে এ ঠোট , এ ঠোট আর তোমার হবে না । ভয় পেয়ও না, ফিরে তাকাবো না , কখনো আর ডাকবো না । অভিমান আমার , কখনো অন্ধকার ঘরে একা , অশ্রুসজল এ চোখে যে প্রেম , তা তোমার কখনো হবে না । অভিমান আমার, কখনো বালিশে চাপা এ দীর্ঘ রাত , ধুম্রজালে এ ঠোট , এ ঠোট আর তোমার হবে না । বর্ষপঞ্জিকার ছেড়া পাতায়, দাগ কাটা দিন গুলোতে , একটু খানি সময় শুধু বাঁধা , এতোটুকুই দেবো তোমায় , এর বেশি একটু নয় , নিয়ম করেই এতোটুকুই তুমি আমার । অভিমান আমার , কখনো অন্ধকার ঘরে একা , অশ্রুসজল এ চোখে যে প্রেম , তা তোমার কখনো হবে না । অভিমান আমার, কখনো বালিশে চাপা এ দীর্ঘ রাত , ধুম্রজালে এ ঠোট , এ ঠোট আর তোমার হবে না । লাল শাড়িটা তুমি আমার জন্যে পড়লে না, আমার নামের পদবীটা নিলে না । অভিমান আমার , কখনো অন্ধকার ঘরে একা , অশ্রুসজল এ চোখে যে প্রেম , তা তোম