পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী

ছবি
সালাম সালাম হাজার সালাম সকল শহীদ স্মরণে, আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই তাদের স্মৃতির চরণে।। মায়ের ভাষায় কথা বলাতে স্বাধীন আশায় পথ চলাতে হাসিমুখে যারা দিয়ে গেল প্রাণ সেই স্মৃতি নিয়ে গেয়ে যাই গান তাদের বিজয় মরণে, আমার হৃদয় রেখে যেতে চাই তাদের স্মৃতির চরণে।।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী

ছবি
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার কে? উত্তরঃ চিএশিল্পী কামরুল হাসান। প্রশ্নঃ জাতীয় পতাকার নকশা প্রথম কে কোথায় তৈরি করেন? উত্তরঃ শিব নারায়ণ দাস এবং ইউসুফ সালাউদ্দিকে নিয়ে সানাউল হক ইনু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরে বাংলাহলের ৪০১ নং রুমে। প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় কবে? উত্তরঃ ২ মার্চ, ১৯৭১সালে। প্রশ্নঃ বাংলাদেশে জ্‌তীয় পতাকা দিবস কবে পালিত হয়? উত্তরঃ ২ রা মার্চ। প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন করা হয়? উত্তরঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় এক ছাএ সভায়। প্রশ্নঃ কে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন? উত্তরঃ ডাকসু ভি পি আ স ম আবদুল রব। প্রশ্নঃ শেখ মুজিবুর রহমান কোথায় প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন? উত্তরঃ ধানমন্ডিস্থ নিজ বাস ভবনে ২৩ মার্চ, ১৯৭১। প্রশ্নঃ বাংলাদেশের বাইরে কোথায় সর্ব প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়?উত্তরঃ কলকাতা' পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনে। প্রশ্নঃ কলকাতা হাইকমিশনে কে কবে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন? উত্তরঃ ১৯৭১ সালের ১৮ই এপ্রিল কলকাতা পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারের প্রধান জনাব এম

জাতীয় পতাকা প্রত্যেক দেশের নিজস্ব প্রতীক-স্বরূপ

ছবি
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা  সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি  ১৯৭২ সালের  ১৭ জানুয়ারি  সরকারীভাবে গৃহীত হয়। ১৯৭১ সালে   বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রায় একই রকম দেখতে একটি পতাকা ব্যবহার করা হতো, যেখানে মাঝের লাল বৃত্তের ভেতর হলুদ রংয়ের একটি মানচিত্র ছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশের পতাকা থেকে মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলা হয়। [১]   পতাকার উভয় পাশে সঠিকভাবে মানচিত্রটি ফুটিয়ে তোলার অসুবিধা পতাকা থেকে মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলার অন্যতম কারণ জাতীয় পতাকা প্রত্যেক দেশের নিজস্ব প্রতীক-স্বরূপ, জাতীয় অনুষ্ঠানে প্রতিটি দেশের মানুষ স্বতন্ত্র জাতীয় পতাকা ব্যবহার করেন। সাধারণ মানুষ, বিদ্যালয়, আদালত সবাই যে কোনো সময় জাতীয় পতাকা ব্যবহার করতে পারে। তবে কিছু কিছু দেশে অসামরিক ভবনে শুধুমাত্র কিছু নির্দিষ্ট দিনেই ওড়ানো যায়। সুস্পষ্ট তিন ধরণের জাতীয় পতাকা জলে ও স্থলে ব্যবহৃত হয়। যদিও অনেক দেশে একই পতাকা সব ধরণের ক্ষেত্র

নতুন করে Google Searching Box And সকল Searching Engine খুজে পাবেন আমাকে

ছবি
আপনি আমকে যে ভাবে খুঝে পাবেন .   Name Abdul Malek Shuvo Google Searching Box Facebook Searching Box Youtueb Searching Box Instagarm Searching  Box Twitter  Searching  Box E.T.C

মানুষ কখনো ইচ্ছে করে বদলায় না কিছু মানুষের অবহেলা, কিছু স্মৃতি

ছবি
মানুষ কখনো ইচ্ছে করে বদলায় না। কিছু মানুষের অবহেলা, কিছু স্মৃতি এবং কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি ও সময় মানুষ কে বদলে যেতে বাধ্য করে..... :(

শুভ শুভ জন্মদিন বি এন পি জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কর্নেল আনোয়ারুল আজিম

ছবি
শুভ শুভ শুভ দিন আগামী ৩১ ডিসেম্বর  জন্মদিন  কর্নেল অবঃ এম আনোয়ারুল আজিম ভাইয়ের ৭০ তম জন্মদিন। বি এন পি জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও কুমিল্লা ০৯ লাকসাম-মনোহরগঞ্জের সাবেক সফল সংসদ সদস্য আমার শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি,দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আস্থাভাজন কর্নেল অবঃ এম আনোয়ারুল আজিম ভাইয়ের ৭০তম জন্মদিনে সংগ্রামী শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন। আল্লাহ আজিম ভাইকে নেক হায়াত দান করুন "আমিন"।

শুবলং ঝরনাঃ ঝুলন্ত ব্রিজঃ রাঙ্গামাটির অন্যতম সুন্দর দর্শনীয় স্থান

ছবি
সুবলং ঝরনাঃ ঝুলন্ত ব্রিজঃ রাঙ্গামাটির অন্যতম সুন্দর দর্শনীয় স্থান এটি । চমৎকার একটি জলপ্রপাত এই স্থানকে দিয়েছে ভিন্ন একটি চরিত্র। রাঙ্গামাটি শহর থেকে ১০-১২ কিলোমিটার দূরে অবসথিত মনোরম এই ঝরনাটি। এ ঝর্নার রূপ আপনাকে মোটেও আশাহত করবে না। সময়টি যদি হয় বর্ষাকাল তবে আপনি সত্যিই ভাগ্যবান বলতে হবে। কেননা এই সময় ঝর্না হয়ে উঠে নবযৌবনা, সয়ম্বরা। অপলক দৃষ্টিতে সে ঝর্নার রূপ আপনি দেখবেন সম্মোহিত হয়। এই স্থানটি বেশ সাজানো গোছানো। ফুলের বাগান, উচু বসার স্থান এবং হাটার জন্য ব্রিজ ও রাস্তা আপনাকে বিমোহিত করবে। ঝর্নাস্নান কিংবা দর্শন শেষে আপনি সামনে এগিয়ে গেলে পাবেন সুবলং বাজার। হ্রদের তীরে অবস্থিত স্থানীয় এই বাজারে রয়েছে একটি সেনা ক্যাম্প। বাজারটি একেবারে ছোট নয়। এখানকার খাবার বেশ সুস্বাদু। দুপুরের খাবারটি চাইলে এখানে সেরে নিতে পারেন। হ্রদ থেকে ধরা মাছের ঝোল আর আলুভর্তা রসনা বিলাসের জন্য মন্দ নয়। তবে সাবধান- এই এলাকায় প্রায়শই বন্য হাতির হামলা হয়ে থাকে। তাই চোখ কান একটু খোলা রাখাই শ্রেয়। ঝুলন্ত ব্রিজ ও পর্যটন মোটেলঃ রাঙ্গামাটি শহরের শেষ প্রান্তে কাপ্তাই হ্রদের তীর ঘেঁষে অবস্থিত সরকরি পর্য