পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গুরুতর অসুস্থ ক‌বি আল মাহমু‌দকে ঢাকার একটি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউতে) রাখা হয়েছে।

ছবি
গুরুতর অসুস্থ ক‌বি আল মাহমু‌দকে ঢাকার একটি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউতে) রাখা হয়েছে। ৮২ বছর বয়সী আল মাহমুদ বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছেন বলে তার সহকারী আবিদ আজম জানিয়েছেন।  কবি আল মাহমুদ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ায় শনিবার সন্ধ্যায় তাকে ধানমণ্ডির ইবনে সিনা হাসপাতা‌লে আনা হয়। চিকিৎসকরা তাকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন। ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আল মাহমুদ। তার প্রকৃত নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান তিনি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন আল মাহমুদ।

বিমুগ্ধ কাপ্তাই লেক

ছবি
ফুরোমনের চূড়া থেকে পাখির চোখে মতো দেখা যায় কাপ্তাই লেকের বিস্তৃত জলরাশি। বছরের এই সময়ে নীল জলরাশির কাপ্তাই লেক, স্বচ্ছ নীলাভ জল আর বিস্তৃত দেখে মনে হতে পারে পাহাড়ের মধ্যে সমুদ্রের তীরের পৌঁছে গেছি। বসন্তের বাতাস ছুঁয়ে আছে লেকের নীল জল, পাহাড় পেরিয়ে কাছে-দূরে কেবল নীল জলরাশি। জলরাশির মধ্যভাগে জেগে আছে ছোট ছোট সবুজ দ্বীপ। ছোট ছোট ডিঙি নৌকা ছুটে চলছে জলের বুকে। আর দূরে যাত্রী বোঝাই করা দোতলা কাঠের লঞ্চ। হরিনা, জুরিছড়ি, মাইনী, লংগদু, বাঘাইছড়ি, বিলাইছড়ি পথে ছুটছে পাহাড়ের মানুষ। ৭২৫ বর্গকিলোমিটারের কাপ্তাই ছড়িয়ে আছে পাহাড়ের নানা প্রান্তে। জলযোগে যাওয়া যায় রাঙামাটি সর্বপ্রান্তে। এমন নীল জলরাশি আর পাহাড় ছুঁয়ে থাকা জনপথ বিলাইছড়ি। কাপ্তাইয়ে জেটি ঘাট থেকে দেশি বোটে রওনা হতে পারেন বিলাইছড়ি পথে। পথের শুরুতে কাপ্তাই বাঁধ চোখে পড়বে, সামনের দিকে হাতছানি দিচ্ছে বিস্তৃতি জলাধার, দুপাশে সবুজ পাহাড় ছুঁয়ে চলছে নৌকা। সামনে যেতে যেতে চোখে পড়বে মাছ ধরে ঘরে ফেরা মানুষ, ছোট ছোট টিলায় মানু্ষের বসতি। সাধারণত লেকের পাড়ে আদিবাসীদের বসবাস এ অঞ্চলে। পাহাড়ের কোল ঘেষে দাঁড়িয়ে থাকা জুমঘরগু্লো সাজানো

সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ ভ্রমণ জিনিসটা একটা দারুণ প্রশান্তি দেয়, মনের চোখ খুলে দেয়, আপনার অনুভূতিগুলিকে চৌকস করে। সেটা যদি হয় সমুদ্রদর্শন তাহলে কথাই নেই।

ছবি
সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ ভ্রমণ জিনিসটা একটা দারুণ প্রশান্তি দেয়, মনের চোখ খুলে দেয়, আপনার অনুভূতিগুলিকে চৌকস করে। সেটা যদি হয় সমুদ্রদর্শন তাহলে কথাই নেই। বিশেষ করে যারা কম খরচে ঝামেলাহীনভাবে বন্ধু-বান্ধব কিংবা পরিবার নিয়ে নিজ উদ্যোগে কোথাও ঘুরে আসতে চান তা যদি হয় সেন্টমার্টিন তাহলে তো কোন কথাই নেই । আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল সেখানে মিলেমিশে একাকার, তীরে বাঁধা নৌকা, নান্দনিক নারিকেল বৃক্ষের সারি আর ঢেউয়ের ছন্দে মৃদু পবনের কোমল স্পর্শ এটি বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন প্রবাল দ্বীপের সৌন্দর্য বর্ণনার ক্ষুদ্র প্রয়াস। বালি, পাথর, প্রবাল কিংবা জীব বৈচিত্র্যের সমন্বয়ে জ্ঞান আর ভ্রমণ পিপাসু মানুষের জন্য অনুপম অবকাশ কেন্দ্র সেন্টমার্টিন।স্বচ্ছ পানিতে জেলি ফিশ, হরেক রকমের সামুদ্রিক মাছ, কচ্ছপ, প্রবাল বিশ্ব রহস্যের জীবন্ত পাঠশালায় পরিণত করেছে সেন্টমার্টিন ও তৎসংলগ্ন এলাকাকে। এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে সাগর বক্ষের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ সেন্টমার্টিন। চারদিকে শুধু পান