স্বধীনতার ৪৭ বছর পর প্রথম মন্ত্রী পেল লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসী আনন্দঘন এলাকা বাসী

কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে প্রথমবার মন্ত্রী পাওয়ায় এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে খুশীর অন্ত নেই। স্বাধীনতার পূর্বেও এই আসনে কোনো মন্ত্রী ছিল না। এই আসনে জাতীয় সংসদ সদস্য মো. তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার খবরে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার সর্বত্র চলছে আনন্দ উল্লাস। এলাকায় একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী পাওয়ায় এখানের দলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতাসহ অভিনন্দন জানান।আজ রবিবার সন্ধ্যায় বর্তমান সরকারের নবগঠিত মন্ত্রী পরিষদে মো. তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হওয়ার খবরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আনন্দে মেতে উঠেন। এ সময় একজন আরেকজনকে মিষ্টি খাইয়ে দেন। স্থানীয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়সহ লাকসাম পৌর শহরে চলে মিষ্টি বিতরণের হিড়িক। ১৯৯৬ সালে কুমিল্লা-৯ আসনে মো. তাজুল ইসলাম প্রথমবার আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি ২০০৮, ২০১৪ এবং সর্বশেষ ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা ততৃীয়বার বিজয়ী হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন। গত সংসদেও তিনি বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিসহ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।জাতীয় সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী মো. মনিরুল ইসলাম রতন জানান, মো. তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার সংবাদে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
স্বধীনতার পর প্রথম মন্ত্রী পেল লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসী

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোনার ময়না ঘরে থুইয়া বাইরে তালা লাগাইছে রসিক আমার মন বান্ধিয়া পিন্জর বানাইছে

মানুষ কখনো ইচ্ছে করে বদলায় না কিছু মানুষের অবহেলা, কিছু স্মৃতি