৫৪৪ বিসি(- ২৫৪৪ বছর)রাঢ়/কলিঙ্গের রাজাসিংহবাহুর পুত্র রাজকুমার বিজয় সিংহেরলংকা জয় করেন।
৫৪৪ বিসি(- ২৫৪৪ বছর)রাঢ়/কলিঙ্গের রাজাসিংহবাহুর পুত্র রাজকুমার বিজয় সিংহেরলংকা জয় করেন।
বুদ্ধের সময়ে এটি ছিল ভারতের চারটি প্রধান রাজ্যের মধ্যে একটি। মগধের ক্ষমতা বাড়েবিম্বিসারের (রাজত্বকাল ৫৪৪-৪৯১ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) এবং তার ছেলে অজাতশত্রুর(রাজত্বকাল ৪৯১-৪৬০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) আমলে। বিহার এবং বাংলার অধিকাংশ জায়গাই মগধের ভিতরে ছিল।
সিদ্ধাত্থ গোতম বুদ্ধ ছিলেন প্রাচীন ভারতের এক ধর্মগুরু এবং বৌদ্ধধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর জীবৎকাল ৫৬৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ৪৩৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে। সিদ্ধার্থের পিতা ছিলেন শাক্য বংশীয়মায়াদেবী। মায়াদেবী কপিলাবস্তু থেকে পিতার রাজ্যে যাবার পথে লুম্বিনি গ্রামে (অধুনা নেপালের অন্তর্গত) সিদ্ধার্থের জন্ম দেন। জ্ঞানান্বেষণে, মাত্র ২৯ বছর বয়সে ঘুমন্ত স্ত্রী, পুত্র, পরিবারকে নিঃশব্দ বিদায় জানিয়ে তিনি প্রাসাদ ত্যাগ করেন। কিছু দিন যাবার পর তিনি মগধের উরুবিল্ব নামক স্থানে গমন করেন। সেখানে পত্রবৃক্ষতলে ভূমিতে পূর্বমুখি হয়ে তপস্যায় বসেন।
ত্রিপিটক বৌদ্ধদের মূল ধর্মীয় গ্রন্থ। খ্রীষ্ট পূর্ব ৩য় শতকে সম্রাট অশোকের রাজত্বকালে ত্রিপিটক পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ হিসাবে স্বিকৃত হয়। ত্রিপিটক পালি ভাষার গ্রন্থ। আর সংস্কৃত, পালি ও প্রাকৃত ভাষার মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে।
৪৫০ বিসি(- ২৪৫০ বছর) উয়ারী-বটেশ্বর( বর্তমান নরসীনদি) সভ্যতার বিকাশ।
৩২৭ বিসি(- ২৩৩৯ বছর) ৩২৬ খ্রীষ্টপূর্বাব্দেআলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সেনাবাহিনী মগধের নন্দ সাম্রাজ্যের সীমানার দিকে অগ্রসর হয়। এই সেনাবাহিনী ক্লান্ত ছিল এবং গঙ্গা নদীর কাছাকাছি বিশাল ভারতীয় বাহিনীর মুখোমুখি হতে ভয় পেয়ে যায়। ওই সময় বাংলা গঙ্গা নদীর জন্য গঙ্গোরিধি নামে পরিচিত ছিল। তখন গঙ্গোরিধির রাজার২,০০০ রথ, ৪,০০০ হাতি, ২০,০০০ ঘোড়া, ২,০০,০০০ সৈন্য ছিলো। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সেনাবাহিনী বিয়াসের কাছে বিদ্রোহ ঘোষনা করে এবং আরও পূর্বদিকে যেতে অস্বীকার করে । আলেকজান্ডার দি গ্রেট ৩ দিন নিজেকে গৃহবন্দী করে রাখেন কিন্তু তার সেনাপতিরা বাংলা আক্রমনে রাজি হন নাই। আলেকজান্ডার তখন তাঁর সহকারী কইনাস (Coenus) এর সাথে দেখা করার পরে ঠিক করেন ফিরে যাওয়াই ভাল।
মন্তব্যসমূহ