পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Why I Hate My Life? Steps reasonable.| Properly I hate my life Disgusting

ছবি
“I hate my life”as reasons is a sadly common internal expression against whom are struggling people of all ages. But where do they come to these thoughts? These thoughts originate from the negative experiences of early life. The way we see as we grow and attitudes directed towards us confirms how we see ourselves later. Why I Hate My Life? Steps reasonable 1) I hate my life for being sad all day and having no desire for anything. 2) I hate to always think badly of the people and not to trust anyone. 3) I hate that whenever someone does not write me, tell me that cannot stay, or takes longer to answer a text message or answer me shortly… 4)  always think that is because of an adverse feeling towards me. 5) I hate my life because it is empty. 6) I hate my life for not having friends. 7) I hate my life because everyone underestimates me. 8) I hate when someone gives me lessons, and I tell me what I have to do. 9) I hate when I don’t know how to answer to the people who kill m

যেখানে নেই কোন পূর্ণতার স্বাদ, শুধু অতৃপ্তি আর আকাঙ্ক্ষার বাধ।

ছবি
নীল হয়ে আছি আমি, আমাকে ছুঁয়ো না তুমি হয়ে যেতে পার তুমি নীল! নীল মানে কী_ জান তুমি?নীল মানে, অসীম শূন্যতার ছড়াছড়ি, সুগভীর বেদনার জড়াজড়ি।যেখানে নেই কোন পূর্ণতার স্বাদ, শুধু অতৃপ্তি আর আকাঙ্ক্ষার বাধ। সেই অনাকাঙ্ক্ষিত বেদনায় নীলাভ এই মন, নীল সব ভালোবাসা। ____________________________®Shuvo

গুরুতর অসুস্থ ক‌বি আল মাহমু‌দকে ঢাকার একটি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউতে) রাখা হয়েছে।

ছবি
গুরুতর অসুস্থ ক‌বি আল মাহমু‌দকে ঢাকার একটি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউতে) রাখা হয়েছে। ৮২ বছর বয়সী আল মাহমুদ বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছেন বলে তার সহকারী আবিদ আজম জানিয়েছেন।  কবি আল মাহমুদ খুব বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ায় শনিবার সন্ধ্যায় তাকে ধানমণ্ডির ইবনে সিনা হাসপাতা‌লে আনা হয়। চিকিৎসকরা তাকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন। ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আল মাহমুদ। তার প্রকৃত নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান তিনি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কয়েকবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন আল মাহমুদ।

বিমুগ্ধ কাপ্তাই লেক

ছবি
ফুরোমনের চূড়া থেকে পাখির চোখে মতো দেখা যায় কাপ্তাই লেকের বিস্তৃত জলরাশি। বছরের এই সময়ে নীল জলরাশির কাপ্তাই লেক, স্বচ্ছ নীলাভ জল আর বিস্তৃত দেখে মনে হতে পারে পাহাড়ের মধ্যে সমুদ্রের তীরের পৌঁছে গেছি। বসন্তের বাতাস ছুঁয়ে আছে লেকের নীল জল, পাহাড় পেরিয়ে কাছে-দূরে কেবল নীল জলরাশি। জলরাশির মধ্যভাগে জেগে আছে ছোট ছোট সবুজ দ্বীপ। ছোট ছোট ডিঙি নৌকা ছুটে চলছে জলের বুকে। আর দূরে যাত্রী বোঝাই করা দোতলা কাঠের লঞ্চ। হরিনা, জুরিছড়ি, মাইনী, লংগদু, বাঘাইছড়ি, বিলাইছড়ি পথে ছুটছে পাহাড়ের মানুষ। ৭২৫ বর্গকিলোমিটারের কাপ্তাই ছড়িয়ে আছে পাহাড়ের নানা প্রান্তে। জলযোগে যাওয়া যায় রাঙামাটি সর্বপ্রান্তে। এমন নীল জলরাশি আর পাহাড় ছুঁয়ে থাকা জনপথ বিলাইছড়ি। কাপ্তাইয়ে জেটি ঘাট থেকে দেশি বোটে রওনা হতে পারেন বিলাইছড়ি পথে। পথের শুরুতে কাপ্তাই বাঁধ চোখে পড়বে, সামনের দিকে হাতছানি দিচ্ছে বিস্তৃতি জলাধার, দুপাশে সবুজ পাহাড় ছুঁয়ে চলছে নৌকা। সামনে যেতে যেতে চোখে পড়বে মাছ ধরে ঘরে ফেরা মানুষ, ছোট ছোট টিলায় মানু্ষের বসতি। সাধারণত লেকের পাড়ে আদিবাসীদের বসবাস এ অঞ্চলে। পাহাড়ের কোল ঘেষে দাঁড়িয়ে থাকা জুমঘরগু্লো সাজানো

সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ ভ্রমণ জিনিসটা একটা দারুণ প্রশান্তি দেয়, মনের চোখ খুলে দেয়, আপনার অনুভূতিগুলিকে চৌকস করে। সেটা যদি হয় সমুদ্রদর্শন তাহলে কথাই নেই।

ছবি
সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ ভ্রমণ জিনিসটা একটা দারুণ প্রশান্তি দেয়, মনের চোখ খুলে দেয়, আপনার অনুভূতিগুলিকে চৌকস করে। সেটা যদি হয় সমুদ্রদর্শন তাহলে কথাই নেই। বিশেষ করে যারা কম খরচে ঝামেলাহীনভাবে বন্ধু-বান্ধব কিংবা পরিবার নিয়ে নিজ উদ্যোগে কোথাও ঘুরে আসতে চান তা যদি হয় সেন্টমার্টিন তাহলে তো কোন কথাই নেই । আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল সেখানে মিলেমিশে একাকার, তীরে বাঁধা নৌকা, নান্দনিক নারিকেল বৃক্ষের সারি আর ঢেউয়ের ছন্দে মৃদু পবনের কোমল স্পর্শ এটি বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন প্রবাল দ্বীপের সৌন্দর্য বর্ণনার ক্ষুদ্র প্রয়াস। বালি, পাথর, প্রবাল কিংবা জীব বৈচিত্র্যের সমন্বয়ে জ্ঞান আর ভ্রমণ পিপাসু মানুষের জন্য অনুপম অবকাশ কেন্দ্র সেন্টমার্টিন।স্বচ্ছ পানিতে জেলি ফিশ, হরেক রকমের সামুদ্রিক মাছ, কচ্ছপ, প্রবাল বিশ্ব রহস্যের জীবন্ত পাঠশালায় পরিণত করেছে সেন্টমার্টিন ও তৎসংলগ্ন এলাকাকে। এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে সাগর বক্ষের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ সেন্টমার্টিন। চারদিকে শুধু পান

এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সংক্ষিপ্ত জীবনী।

ছবি
এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সংক্ষিপ্ত জীবনী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন কুমিল্লা-০৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসন থেকে চতুর্থ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মো. তাজুল ইসলাম। তার সততা ও নিষ্ঠার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মনোনিত করেছেন। সোমবার গণভবনে তিনি শপথ গ্রহন করবেন। সংক্ষিপ্ত জীবনী ও রাজনৈতিক পথচলা জুলফিকার আলী ও আনোয়ারা বেগম দম্পতির ৩ ছেলে ও ৪ মেয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ছাত্রজীবন শুরু হয় গ্রামের পোমগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। মাধ্যমিক পরীক্ষা দেন পোমগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে। উচ্চ মাধ্যমিক লাকসাম নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ এবং অনার্স-মাস্টার্স চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (ব্যবস্থাপনা বিভাগ) থেকে। শিক্ষার বিস্তারে তার অবদান অনেক। তিনি নিজ এলাকায় অসংখ্য স্কুল কলেজ তৈরি করেছেন। তার বাবার নামে একটি কারিগরি স্কুল তৈরি করেছেন। তিনি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটর হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন। বৈবাহিক জীবন সহধর্মীনি ফৌজিয়া ইসলাম। বিব

স্বধীনতার ৪৭ বছর পর প্রথম মন্ত্রী পেল লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসী আনন্দঘন এলাকা বাসী

ছবি
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে প্রথমবার মন্ত্রী পাওয়ায় এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে খুশীর অন্ত নেই। স্বাধীনতার পূর্বেও এই আসনে কোনো মন্ত্রী ছিল না। এই আসনে জাতীয় সংসদ সদস্য মো. তাজুল ইসলাম মন্ত্রী হওয়ার খবরে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার সর্বত্র চলছে আনন্দ উল্লাস। এলাকায় একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী পাওয়ায় এখানের দলীয় নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতাসহ অভিনন্দন জানান।আজ রবিবার সন্ধ্যায় বর্তমান সরকারের নবগঠিত মন্ত্রী পরিষদে মো. তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হওয়ার খবরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আনন্দে মেতে উঠেন। এ সময় একজন আরেকজনকে মিষ্টি খাইয়ে দেন। স্থানীয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়সহ লাকসাম পৌর শহরে চলে মিষ্টি বিতরণের হিড়িক। ১৯৯৬ সালে কুমিল্লা-৯ আসনে মো. তাজুল ইসলাম প্রথমবার আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি ২০০৮, ২০১৪ এবং সর্বশেষ ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা ততৃীয়বার বিজয়ী হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন। গত সংসদেও তিনি বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খ

আজ থেকে ধর্ষিতা নারী মানে বাংলাদেশ! ~ মু. নুরুল করিম মাসুম.

ছবি
আজ থেকে ধর্ষিতা নারী মানে বাংলাদেশ! ~ মু. নুরুল করিম মাসুম. সারা বিশ্বের বিখ্যাত দেশ গুলো যখন, ধর্ষকের কবলে। তখন দক্ষিন এশিয়ার একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব  রাষ্ট্র বাংলাদেশ নামের একটি রাষ্ট্র ও তার জন্ম লগ্ন থেকেই ধর্ষেকের কবলে! হয়তো যুগ যুগ ধরে ধরে ধর্ষকের কবলে থাকবে। আর না হয়তো রাষ্ট্র প্রধানের কুরআন সুন্নাহর আইন অনুসারী কিংবা মনগড়া আইন অনুসারে ধর্ষকের শাস্তি সর্বচ্চো 'মৃত্যুদন্ড'  এই আইন ও পাশ হবে। কিন্তুু টাকানীতি কিংবা স্বার্থনীতির কাছে এসব আইন খুব সহজে বিক্রি হয়ে যাবে। দিন শেষে মায়ের জাত গুলো ধর্ষিতা হয়ে মরে যাবে। হয়তবা বেঁচে থেকেও মরে যাবে। কিন্তুু ধর্ষক গুলো, আবার ধর্ষনে মেতে উঠবে। এই সময় কবে কখন পাল্টাবে।সে খবর কে রাখে। আজকালের ধর্ষক গুলা,তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের লম্পট গুলোকেও হার মানায়। যদি চিকিৎকার করে বলি, ভালো থাকিস ধর্ষিতার বাংলাদেশ ধর্ষকরে উৎসাহ দিয়া! তবুও লাভ হবে না। যদি পৃষ্টার পর পৃষ্টা লিখি তবুও লাভ হবে না। আবার যদি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের রেসকোর্স ময়দানের, রাজনীতির কবি- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতোও বিপরীত ধারায় ভাষণ দেওয়া হয়, তবুও ধর্ষকের ধর্ষণ নীত

আজকে 'র দিনটা যেনো বিপদ নয়, মহা বিপদ সংকেত।| Shuvo

ছবি
আপনাদের দোয়া আজকে আমি একটি নতুন জীবন ফিরে পেয়েছি। আল্লাহ'র দরবার থাকে। নতুন বছরে'র ২য় দিন আজ তেমনটা ভালো যায় নাই দুর্ঘটনা প্রবণ সকাল থেকে বিকাল বিপদের মাঝে পার। আজকে 'র দিনটা যেনো বিপদ নয়, মহা বিপদ সংকেত। সকাল শুরু থেকে সব কাজে বাধাগ্রস্ত। সকালে বাসা থেকে বাহির হওয়ার কিছুক্ষণ পরে এক পাগলে এর পাল্লায় পড়তে হয়। ঢিল চুড়ে মারে পড়ে আমার গায় তখন সময় সকাল ৯:৩০ এর মত এর পর সেখান থেকে আবার বাসায় ফিরে যাই। বিকালে বাসা থেকে গুলশান নিকেতন  অফিস'র দিকে যাচ্ছি তখন রাস্তা পারাপর হওয়ার সময় আমি দুর্ঘটনা প্রবণ শিকার হয়ছি। তারপর জানি না হয়তো  কারো দোয়া হয়তো বেচেঁ গিয়েছিলাম আল্লাহ রহমতে আপনাদের দোয়া  বড় একটা বিপদ এর হাত  থেকে আল্লাহ আমাকে রক্ষা করছে আপনাদের দোয়ার বরকতে ।  এমন অবস্থা  রোড এর মাঝ খানে এক পা সামনে দিলে ও  পিছে নিলে ও দুর্ঘটনা প্রবণ শিকার এমন অবস্থা  আমি দিশাহারা। আল্লাহ রহমতে বিপদ কেটে গেছে। জানি না বছর এর  শুরুতে  কি হচ্ছে আমার সাথে। সবাই কাছে দোয়াপ্রার্থী আমার জন্য দোয়া করবেন।

নতুন বছরে'র শুভেচ্ছা ২০১৯ |Shuvo

ছবি
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। নতুন বছরে'র শুভেচ্ছা অভিনন্দন ২০১৯ আসসালামু আলাইকুম। আমাদের সকলের জীবন থেকে শেষ হয়ে গেল আরো একটি বছর এবং শুরু হলো নতুন একটি বছরের যাত্রা। নতুন বছরের প্রথম সকালেই এই ব্লগের সকল সম্মানীত ব্লগার এবং পাঠকদের জানাচ্ছি ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা। ২০১৮ বছরটা হয়ত কারো কাছে ছিল খুবই আনন্দের আবার অন্যদিকে কারো কাছে হয়ত ছিল খুবই কস্টের।সত্যিকার অর্থেই আমাদের সকলের জীবন আনন্দ এবং কস্ট এই দুটো রশিতে বাঁধা! কোন কারণ বা উপলক্ষ আমাদের জন্য নিয়ে আসে অনাবিল আনন্দ আবার অনেক উপলক্ষ আমাদের কস্টের কারণ হয়ে দাড়ায়। একটি বছরে ৩৬৫ টা দিন।এই ৩৬৫ টা দিনই যে আমাদের সকলের এক রকম কেটেছে এটা বললে ভুল হবে।হয়ত এই ৩৬৫ দিনের কোন দিন আমরা থেকেছি অনেক আনন্দে আবার অনেক দিন থাকতে হয়েছে খুবই কস্টের মাঝে।এখন গড় বিবেচনায় সুখ দুঃখের দাঁড়িপাল্লা হয়ত কারো দিকে সুখের দিকটাকে ভারি করবে আবার কারো দিকে দুঃখের দিকটাকে। আসলে সময়ের সাথে সাথে যা একবার চলে যায় সেটা নিয়ে হাজার চেস্টায়ও কখনো ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।তাই পুরাতন বছরে আমাদের মাঝে কি হয়েছে সেটা না ভেবে নতুন বছরে কি হতে পারে সেট